প্রাচীনকালে মুনি ঋষিরা আবৃত্তি কে গুরুত্ত্ব দিতেন। সেকালে ছাপাখানার প্রচলন না থাকায় মুদ্রিত পুস্তক পাওয়া যেত না। অতএব, আবৃত্তি ই ছিল তখন মনের মধ্যে গেঁথে রাখার একমাত্র উপায়। এইজন্য প্রাচীন শাস্ত্র গুরুরা আবৃত্তিকেই ভাবতেন অধ্যয়নের শ্রেষ্ঠ উপায় ও বোধ সৃষ্টির প্রথম ধাপ।
आवृत्तिः सर्व-शास्त्राणां बोधाद् अपि गरीयसी । आचारः सर्वविद्यानां गरीयान् पठनाद् अपि ॥
Repeated reciting of all the shastras is greater than (their) understanding. Practicing is greater than (mere) recitation of all knowledge.
আমাদের প্রতিদিনের জীবনে আবৃত্তির ধারা বজায় রেখেছেন আমাদের ঠাকুমা দিদিমারা। আমাদের উঠতে বসতে ঘুম পাড়াতে আজ ও তারা সেগুলো আবৃত্তি করেন - আর আমরা শুনে শুনেই তা রপ্ত করে ফেলি।
তাহলে এখন প্রশ্ন আমরা যে কবিতা পাঠ করি - সেটা তাহলে কী?
জানাব, আমি আবৃত্তি করি কেন? বা কী প্রয়োজন?
মঞ্জরী
Kommentare